1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

তৃতীয় সিপিএল শিরোপা জিতল জ্যামাইকা তালওয়াস

  • আপডেট টাইম : শনিবার, ১ অক্টোবর, ২০২২
  • ১৫৩ বার পঠিত

ক্রীড়া ডেস্ক : ২০১৬ সালের পর আবারও ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (সিপিএল) চ্যাম্পিয়ন জ্যামাইকা তালওয়াস। লিগ টেবিলের শীর্ষে থেকে ফাইনালে উঠে আসা বার্বাডোজ রয়্যালসকে ৮ উইকেটে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো চ্যাম্পিয়ন হলো জ্যামাইকা। ফাইনালে ক্যারিবিয়ান ব্যাটসম্যান ব্র্যান্ডন কিংয়ের ঝড়ো ব্যাটিংয়েই শিরোপা জিতে নেয় জ্যামাইকা।

সিপিএলের ফাইনালে গায়ানার প্রভিডেন্স স্টেডিয়ামে টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ২০ ওভারে ১৬১ রান করে বার্বাডোস। ব্যাটিংইয়ে নেমে শুরুটা উড়ন্ত হলেও ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারেনি বার্বাডোজ।

উদ্বোধনী জুটিতে পাওয়ার প্লের ছয় ওভারেই ৬৩ রান তুলে ফেলে বার্বাডোজ। ২১ বলে ৩৬ রান করে পাওয়ার প্লের শেষ বলে রাহিম কর্ণওয়াল আউট হয়ে গেলেই ছন্দপতন হয় বার্বাডোজের ব্যাটিংয়ে।

ওপেনিং জুটি ভাঙার পর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে বার্বাডোস। ৩ নম্বরে নামা আজম খান চেষ্টা করেছিলেন দলের সংগ্রহ বড় করতে। ৪০ বল খেলে ৪ চার আর ৩ ছক্কায় ৫১ রান করেন আজম। তবে অন্যপাশে আর কেউ বলার মতো কিছু না করতে পারলে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১৬২ রানেই থামে বার্বাডোজের ইনিংস।

জ্যামাইকার হয়ে ফ্যাবিয়ান অ্যালেন, ইমাদ ওয়াসিম ও নিকোলসন গর্ডনের দুর্দান্ত বোলিংয়েই অল্প রানেই আটকে যায় বার্বাডোজ।

১৬৩ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খায় জ্যামাইকা। গোল্ডেন ডাক মেরে প্রথম ওভারেই আউট হয়ে যান ওপেনার কেনার লুইস। তবে আরেক ওপেনার ব্র্যান্ডন কিং যেন নেমেছিলেন অন্য কিছুর পণ করেই। বার্বাডোজের বোলারদের ওপর রীতিমত টর্নেডো চালিয়েছেন এই ক্যারিবিয়ান ব্যাটসম্যান।

কোয়ালিফায়ারে গায়ানাকে হারানোর নায়ক শামারাহ ব্রুকস যোগ্য সঙ্গ দিয়েছেন কিংকে। দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে দুজন মিলে যোগ করেন ৮৬ রান। ৩৩ বলে ৬ চার আর ২ ছক্কায় ৪৭ রান করে ব্রুকস যখন আউট হন তখন দলীয় সংগ্রহ ১০.২ ওভারে ২ উইকেটে ৮৭ রান।

জয় থেকে অনেকটা দূরে থাকলেও সেই পথটা পাড়ি দিতে কোনো সমস্যা হয়নি কিংয়ের। ৫০ বলে ১৩ চার আর ২ ছক্কায় ৮৩ রানের ইনিংস ঝেলে দলকে জিতিয়েই মাঠ ছাড়েন কিং। ব্রুকসের আউটের পর রভম্যান পাওয়েল ক্রিজে এসে ১৩ বলে ১৪ রান করে অপরাজিত থাকেন।

২ উইকেট হারিয়ে ১৬.১ ওভারেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় জ্যামাইকা। দলের হয়ে ২৪ রানে ৩ উইকেট নিয়ে ফাইনাল সেরার পুরস্কার জেতেন অ্যালেন। এছাড়া টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হয়ে ব্র্যান্ডন কিং জিতেছেন টুর্নামেন্ট সেরার পুরস্কারও।

এর আগে ২০১৩ ও ২০১৬ সালে দুইবার সিপিএল শিরোপা জিতেছিল জ্যামাইকা।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..